তাহিরপুর উপজেলার বালিজুরি ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা এবং আগামী কমিটিতে সদস্য সচিব প্রার্থী দিলোয়ার হোসেন ৩৫ কে ধারালো দেশিয় অশ্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করেছে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের বালিজুরি ইউনিয়ন শাখার সাধারণ সম্পাদক শিমুল আহমেদ ৩২ তার চাচা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সহ সভাপতি ইসমাইল ৫৫, পুলিশ কনষ্টেবল রুবেল ৩৫, ইমাম হোসেন ২৮ সহ আরও দুই তিন জন।
সোমবার সন্ধা ৬ ঘটিকায় আনুয়ারপুর বাজারস্ত দুর্জয় টেলিকম এর সামনের পাকা রাস্তায় এই হামলার ঘটনা ঘটে।
আহত দিলোয়ার হোসেন বালিজুরি ইউনিয়ন বিএনপি নেতা আব্দুল মুকিদের ছেলে।
আহত দিলোয়ার হোসেন অভিযোগ করে বলেন, ফুটবল খেলার মাঠে তর্কবিতর্ক কে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের শীর্ষ সন্ত্রাসীরা আনোয়ার পুর বাজারে উৎপেতে থাকে। আমি আনোয়ার পুর বাজারে আশা মাত্রই বালিজুরি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সহ সভাপতি ইসমাইল মিয়া হুকুম প্রদান করিলে ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক শিমুল আহমেদ ও তার ভাই পুলিশ কনষ্টেবল রুবেল মিয়া বুজাং দিয়ে আমার মাথায় আঘাত করলে আমি মাঠিতে লুটিয়ে পড়ি , মাঠিতে লুটিয়ে পড়ার পড়েও সন্ত্রাসীরা আমাকে কুপাতে থাকে। আমার চিৎকার শোনে এলাকার লোকজন এগিয়ে আসলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়।পরে এলাকার মানুষ পুলিশের সহযোগিতায় আমাকে তাহিরপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক শিমুল আহমেদ ও তার ভাই পুলিশ কনষ্টেবল রুবেল এরা এলাকায় সন্ত্রাসীর রাজত্ব কায়েম করেছে।
কিছুদিন আগে বালিজুরি ইউনিয়ন বি এনপি সহ সভাপতি কে মেরে গুরুত্বর আহত করেছে, রুবেল একজন পুলিশের সদস্য হয়ে এলাকায় সন্ত্রাসী কার্যক্রম করে এটাকি দেখার কেউ নেই। আমি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিকট আকুল আবেদন যানাই এই সকল সন্ত্রাসীদের আইনের আওতায় আনা হউক। আমার মতো নিরীহ বিএনপি কর্মীর যেন আর এই সকল ফ্যাসিস্টদের হাতে মাইর খেতে না হয়।
তাহিরপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন বলেন, আনোয়ারপুর বাজারে একটি মারামারির ঘটনা ঘঠেছে শুনে সাথে সাথে পুলিশ পাঠিয়েছি।তারা একটা অভিযোগ দিয়েছে আমরা তদন্ত করে আইনানুগ ব্যাবস্থা গ্রহন করবো।অপরাধী কাউকে ছাড় দেওয়া হবেনা।