""রাসেল ভাইপাড়"" ছড়িয়ে পড়েছে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায়।
নীলফামারীর জেলায় বিভিন্ন উপজেলা ও ইউনিয়ন বাসীদের সচেতন হওয়া প্রয়োজন খুব বেশী, কারণ তিস্তার বুকে আমাদের বসবাস!!!!!
কারেন্ট জাল রেডী রাখেন। বাড়ির আশপাশে বসায়ে দেই। ঝোপঝাড় পরিষ্কার রাখুন। রাতে টর্চ লাইট ব্যবহার করুন। রাতে টেটা, খোচা দিয়ে মাছ শিকার পরিহার করুন। অত্যন্ত সাবধানতার সাথে জমিতে কাজ করুন।
তিস্তা নদী ও সীমান্তবর্তী জেলা হওয়ার কারণে রাসেল ভাইপার সাপ নীলফামারী জেলায় আসার সম্ভাবনা খুব বেশি।।
""রাসেল ভাইপার""
এই সাপের বিশেষত্ব হচ্ছে, এরা খুবই বিষধর। কাউকে ছোবল দিলে এন্টিভেনম দিলেও বাঁচার সম্ভাবনা মাত্র ২০%। এটার এন্টিভেনম বাংলাদেশে নাই ।
আর এই দেশের জলবায়ুর প্রকৃতিতে এদের কোন অবদান নাই।
আরও ভয়ংকর ব্যাপার হল অন্যান্য সাপ সাধারণত নিজেরা আক্রান্ত হলে কিংবা সরাসরি কারও সামনে পড়লে ছোবল দেয় অন্যথায় কামড় দিতে আসে না বরং পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু রাসেল ভাইপার দূরে থেকে মানুষ দেখলেও তেড়ে আসে আর কামড় দেওয়ার চেষ্টা করে।
অন্য সাপ ১ রকম বিষ ধারন করলেও,,রাসেল ভাইপারের বিষ একই সাথে ৫/৬ ধরনের হয়।
এই সাপ খুবই দ্রুত বংশ বিস্তার করে
এরা সরাসরি ---৫০ থেকে ৮০ টি পর্যন্ত বাচ্চা দিতে পারে।
সম্প্রতি সূত্রে জানা যায়,, রাজশাহী,দিনাজপুর , নাটোর,, পাবনা,,মানিকগঞ্জ,,,মাওয়া,,,পদ্মার তীরবর্তী এলাকায় এই সাপের উপদ্রব বেড়েছে।
তাই সরকারিভাবে যদি এই সাপ নিধনের জন্য উদ্যোগ না নেয়া হয় তাহলে বর্ষার মৌসুমে সারা বাংলাদেশে এই সাপ ছড়িয়ে পড়ার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে।
অত্যন্ত বিষধর সাপ।
সবার সচেতনতা কাম্য।
সরকারের সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ কাম্য।
প্রকাশক ও সম্পাদকঃ সোহেল সরকার কর্তৃক লন্ডন যুক্তরাজ্য থেকে প্রকাশিত
সহ সম্পাদকঃ মোঃ ফরিদ হোসেন বার্তা সম্পাদকঃ মোঃ জিয়াউল ইসলাম জিয়া
সাথী সোহেল জনকল্যাণ ফাউন্ডেশন (আর্তমানবতার সেবায়) বিকাশঃ ০১৩০২৪৪৭৩৭৩